ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

প্রতিদিনের ক্যাম্পাস
শিরোনাম
  • সোহরাওয়ার্দী কলেজ লিও ক্লাবের লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল চার্টার অর্জন ঢাকা কলেজ ছাত্রফ্রন্টের উদ্যোগে  মাওলানা ভাষানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত  হল প্রভোষ্টদের পদত্যাগের দাবিতে ঢাকা কলেজে বিক্ষোভ কোয়ার্টার ফাইনালের স্বপ্ন শেষ ব্রাজিলের এইচএসসির আরো ৪ পরীক্ষা স্থগিত আলোচনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালো - বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কোটা আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিনব্যাপী ছাত্রলীগের হামলায় ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিয়েছেন ২৯৭ জন শিক্ষার্থী স্মারকলিপি প্রদান শেষে বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে এসেছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতারা শিক্ষার্থীদের মামলা প্রত্যাহার করা হবে না ; স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • বর্ণাঢ্য  আয়োজনে ঢাকা কলেজে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

    'মুজিববর্ষে বাংলাদেশ-নেপাল সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে'

     

      যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বর্ণিল আয়োজনে ঢাকা কলেজে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়েছে। মঙ্গলবার ( ২৬ মার্চ) ভোর ৭টায় কলেজ প্রাঙ্গনে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে  কর্মসূচি শুরু হয়। 

     

    এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ,উপাধাক্ষ্য এটিম মাইনুল ইসলাম, শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ড. আব্দুল কুদ্দুস সিকদার, স্বাধীনতা দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক বিথিয়া সঞ্চিতা সমাদ্দার সহ সকল বিভাগীয় প্রধান এবং কলেজের  শিক্ষক ও শিক্ষিকাবৃন্দ।

     

    এরপর শেখ জামাল একাডেমিক ভবনে শেখ জামালের ছবি উদ্বোধন করেন ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ। পরে শহীদ আ.ন.ম নজিব উদ্দিন খররম অডিটোরিয়ামে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভা শুরুর পূর্বে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিশেষ চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

    আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, মার্চ মাস বাঙালীর জীবনে এক ঘটনাবহুল মাস। প্রকৃতির সাথে তালে মিলিয়ে মার্চকে আমরা উত্তল বলি। বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে বাঙালিদের  উজ্জীবিত করে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে লিপ্ত করেন। এর ফলে  পরীজীবীরা( পাকিস্তানিরা) বুঝতে পেরেছিল তাদের চলে যেতে হবে এটা বুঝতে পেরে তারা ২৫ মার্চ গণহত্যা করছিলো। আমরা  মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে ঢাকা কলেজ থেকে রাজনীতির কবি প্রবন্ধ প্রকাশিত করেছি। 

    এছাড়াও সমসাময়িক বিষয়ে তিনি বলেন,   গতকাল জাতিসংঘে ফিলিস্তিদের পক্ষে ভুটাভুটিতে মানবতার ফেরিওয়ালা( যুক্তরাষ্ট্র) ভোটদানে বিরত ছিলেন । তেমনি  ৭১ এ পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয় তারা।

     তিনি আরও বলেন দেশ যখন অর্থনীতির অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে তখন তারা ভারতীয় পণ্য বর্জন করছে। দেখা যাবে তাদের বাড়িতে ভারতীয় পণ্য দিয়ে ভর্তি রয়েছে। পাকিস্তানিরা আমাদের ঈর্ষা করে।  গ্রামে কোন কাচা রাস্তা নেই। গ্রামে টিনের ঘর নেই, মানুষের জীবনমান উন্নতি হচ্ছে। তরমুজ নিয়ে এতো সমস্যা কিন্তু তরমুজ বিক্রি তো বন্ধ ছিল না। 

    পরিশেষে তিনি বলেন  আমাদের তরুণ প্রজন্ম দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে , তাদেরকে দেশে রাখতে না পারি তাহলে দেশের ক্ষতি হবে।  বিজ্ঞানী সৃষ্টি করতে হবে, তাদের  মর্যাদা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে   হবে, তাদের জন্য দেশে পর্যাপ্ত সুযোগ তৈরি করতে হবে। তাহলে স্বাধীনতার স্বার্থকতা  অর্জন হবে।

     

     


    সর্বশেষ