ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

প্রতিদিনের ক্যাম্পাস
শিরোনাম
  • সোহরাওয়ার্দী কলেজ লিও ক্লাবের লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল চার্টার অর্জন ঢাকা কলেজ ছাত্রফ্রন্টের উদ্যোগে  মাওলানা ভাষানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত  হল প্রভোষ্টদের পদত্যাগের দাবিতে ঢাকা কলেজে বিক্ষোভ কোয়ার্টার ফাইনালের স্বপ্ন শেষ ব্রাজিলের এইচএসসির আরো ৪ পরীক্ষা স্থগিত আলোচনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালো - বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কোটা আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিনব্যাপী ছাত্রলীগের হামলায় ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিয়েছেন ২৯৭ জন শিক্ষার্থী স্মারকলিপি প্রদান শেষে বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে এসেছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতারা শিক্ষার্থীদের মামলা প্রত্যাহার করা হবে না ; স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
    • জাতীয়
    • আলোচনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালো - বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
    কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের আলোচনার প্রস্তাবের পর সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

    আলোচনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালো - বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

    'মুজিববর্ষে বাংলাদেশ-নেপাল সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে'
    শহীদের রক্ত মাড়িয়ে এখন কোন সংলাপ নয়, সরাসরি কোটা বাতিল করে প্রজ্ঞাপন চাই। তার আগে খুনীদের শাস্তী নিশ্চিত করতে হবে।

    বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুরে আইনমন্ত্রীর আলোচনার প্রস্তাবের কোটা সংস্কারের বিষয়ে সরকারের আলোচনার প্রস্তাবের বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সমন্বয়করা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানান অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি ফেসবুক পোস্টে একথা জানান।

     

    হাসনাত বলেন, "রক্ত মাড়িয়ে সংলাপ নয়।" 

    পোস্টের কমেন্টবক্সে এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে মতামত প্রকাশ করেন। 

    সুমন নামে একজন শিক্ষার্থী বলেন, 

    ভালো সিদ্ধান্ত। নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হওয়া তরতাজা প্রাণগুলোর সাথে কোনভাবেই বেঈমানী করা যায় না।

    মাসুদ কারিম নামে আরেকজন শিক্ষার্থী বলেন,

    এই সংলাপের প্রস্তাব তো গতকাল ভাষণেই দিতে পারতো তাহলে তো এতগুলো প্রাণ যেত না এত রক্ত ঝরতো না! এতগুলো নিরপরাধ প্রাণ ঝরিয়ে এখন সংলাপ? এটা কি লাশের খেলার আন্দোলন! লাশের খেলা দেখতে চেয়েছিল!

    রক্ত মাড়িয়ে কোন সংলাপ হবে না!

    রক্ত মাড়িয়ে কোন সংলাপ হতে পারে না!

    কাওসার হামিদ নামে আরেকজন শিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,

    'রাজাকারের সাথে সংলাপ?

    কিভাবে করবেন?

    এত ঔদ্ধত্য কোথায় গেল?

    এত লাশ ফেলে সংলাপ চাচ্ছেন?"

    মিজানুর রহমান বলেন,

    কাদের সাথে বসব? যারা আমার ভাইদের বুকের রক্ত নিয়েছে তাদের সঙ্গে বসব?"

    এজি নিরব নামে একজন শিক্ষার্থী ক্ষোভের সাথে আশা ব্যাক্ত করে বলেন,

    শহীদের রক্ত মাড়িয়ে এখন কোন সংলাপ নয়, সরাসরি কোটা বাতিল করে প্রজ্ঞাপন চাই। তার আগে খুনীদের শাস্তী নিশ্চিত করতে হবে।

     শিক্ষার্থীরা মনে করেন আলোচনা করতে হলে আগে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা বন্ধ করে শহীদদের লাশের হিসাব করতে হবে, তারপর আলোচনা। এখন আর আলোচনার পরিস্থিতি নাই।

    সরকারের গোঁড়ামির কারণে এতগুলো মায়ের বুক খালি হলো। অথচ এটা অনেক আগেই সুন্দরভাবে মিমাংসা করা যেতো।


    সর্বশেষ